ম্যান অন দ্য মুন

আজ মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ কৃতিত্বের 40 তম বার্ষিকী উপলক্ষে। ৪০০,০০০ বছরেরও বেশি প্রজন্মের পুরুষ ও মহিলা আকাশে তাকিয়ে আছেন, ভাবছেন যে এটি একবারে অ্যাক্সেসযোগ্যতে পৌঁছানো সম্ভব হবে কিনা। এই সমস্ত সম্মিলিত দর্শন, আনবাউন্ড কল্পনা এবং অভূতপূর্ব ইঞ্জিনিয়ারিং 20 জুলাই, 1969 সালে চূড়ান্ত কৃতিত্বের দিকে পরিচালিত করেছিল, যখন নাসা নভোচারী কমান্ডার নীল আর্মস্ট্রং এবং লুনার মডিউল পাইলট এডউইন “বাজ” অ্যালড্রিন জুনিয়র চাঁদে পা রেখেছিলেন।

লোকেরা সেদিন কীভাবে অনুভূত হয়েছিল তা আপনাকে জানাতে আমি খুব অল্প বয়স্ক, বিশ্বজুড়ে তাদের বক্তব্যগুলিতে চাঁদ অবতরণ করা দেখছে। আপনার বাবা -মা বা দাদা -দাদিদের জিজ্ঞাসা করুন এবং তারা আপনাকে ঠিক কোথায় ছিল এবং তারা কার সাথে ছিল তা আপনাকে বলতে সক্ষম হবে, কারণ তারা মহাকাব্য ইতিহাস তৈরি করেছে। আমি বিশ্বাস করি মানব ইতিহাসে অন্য কোনও অর্জন নেই যা আমাদের শিখিয়েছিল যে আমরা কেবল নিজের উপর চাপিয়ে দেওয়া সীমাবদ্ধতার দ্বারা সীমাবদ্ধ। কল্পনা সবকিছু।

তবে অপেক্ষা করুন, পার্স ব্লগে স্পেস র‌্যাম্বলিংস?

গত সপ্তাহে এনওয়াইসিতে ব্যক্তিগতভাবে স্পেস ট্র্যাভেল -এর অগ্রগামীদের সাথে দেখা করার জন্য আমি আসলে দুর্দান্ত সুযোগ পেয়েছি, যথা বাজ অলড্রিন এবং জিম লাভল (অ্যাপোলো 13 এর)। আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে লুই ভিটনের সুদৃশ্য লোকেরা তাদের সাথে চাঁদ অবতরণ করার জন্য তাদের আমন্ত্রণটি প্রসারিত করেছিল। সন্ধ্যায় 5 তম অ্যাভিনিউয়ের ভিটন ফ্ল্যাগশিপ স্টোরে একটি ব্যস্ত বইয়ের স্বাক্ষর ঘন্টা নিয়ে লাথি মেরেছিল, তারপরে সেই রাতে শহরে সবচেয়ে উষ্ণ টিকিট, আমেরিকান মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি -তে ককটেল আওয়ার।

অ্যাড্রিয়ানা লিমা, মিরান্ডা কের, ক্যাসি ভেন্টুরা, হুইটনি পোর্ট, ল্যান্স বাস এবং গসিপ গার্লের কাস্ট সহ অগণিত সেলিব্রিটি উপস্থিত ছিলেন। সত্যি বলতে গেলে, আমি মানুষের এ-তালিকা ভিড় সম্পর্কে খুব বেশি চিন্তা করি নি। শনি রকেট মিশনের পিছনে হাজার হাজার প্রকৌশলী এবং মস্তিষ্কের সাথে বাজ অলড্রিন এবং জিম লাভল এই ‘সেলিব্রিটিদের’ যে কোনওটির চেয়েও স্বপ্ন দেখবেন তার চেয়ে মানবতার অগ্রগতিতে আরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।

অতএব, আমার চূড়ান্ত লক্ষ্যটি ছিল কয়েক ঘন্টা নিউ ইয়র্ক সিটিতে উড়ে যাওয়া এবং এই বিশেষ পুরুষদের হাত কাঁপানো, তাই একদিন আমি আমার আঙুলটি আকাশের দিকে ইঙ্গিত করতে এবং আমার বাচ্চাদের যে দিনটির সাথে দেখা করেছি সে সম্পর্কে বলতে সক্ষম হব তাদের। ধৈর্য এবং অধ্যবসায়ের সাথে আমি শেষ পর্যন্ত আমার লক্ষ্য অর্জন করেছি, জিমের সাথে দেখা করার গৌরবময় মুহূর্তটি স্ন্যাপ করার জন্য দুর্দান্ত রেবেকা মিনকফ সেখানে ছিলেন। গুঞ্জন পূরণের ফটোগ্রাফিক প্রমাণও রয়েছে, এটি এখনও লুই ভিটনের পিআর চ্যানেলগুলির মধ্য দিয়ে আমার হাত পেতে পারার আগে এটি এখনও পাচ্ছে। বিস্ফোরণ, আশা করি আমি আজ রাতেও এটি পোস্ট করতে পারতাম।

গুঞ্জন এবং জিমের সাথে দেখা করার এই দুর্দান্ত সুযোগটি নিয়ে আমি এখনও অবাক হয়েছি, লুই ভিটনের কাছে পার্স ব্লগকে চন্দ্র ইভেন্টে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ। ইভেন্টে একটি পার্সফোরাম আলোচনার থ্রেড এখানে অবস্থিত।